জলবায়ু পরিবর্তন
জলবায়ু পরিবর্তন কার্যক্রম
সর্বোত্তম মানবিক কাজের জন্য
আমাদের যাত্রায় অংশ নিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি
আমাদের পদক্ষেপ সমূহ
মূলধারার জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন
জলবায়ু স্থিতিস্থাপক হস্তক্ষেপ
গবেষণা এবং ক্ষমতা নির্ধারণ করা
তথ্য ব্যবস্থাপনা এবং নেটওয়ার্কিং
জলবায়ু পরিবর্তন
সভ্যতার বিকাশ এর শুরু হতে মানুষ প্রকৃতির সাথে মানিয়ে চলতে শুরু করে। প্রকৃতি তার সবটুকু দিয়ে মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করে। সভ্যতার উন্নয়নের মূলে রয়েছে প্রকৃতির উপর মানুষের নগ্ন হস্থক্ষেপ। প্রকৃতিকে আমরা বিশ্বের মানুষ নিজের উন্নয়নের জন্য ক্ষতিগ্রস্থ করে সামনের দিকে অগ্রসর হয়ে আসছি। প্রকৃতি তার বুকভরা উদারতা নিয়ে মানুষের জন্য নিজেকে বিলীন করে দিয়েছে। প্রকৃতির উপর মানুষের এই নীতিবাচক প্রভাব পড়তে পড়তে এখন মানুষের অস্বিত্ব বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়ে পড়েছে। পৃথিবীর এই সাজানো গোছানো প্রকৃতিকে আমরা নিজের হাতে ধ্বংস করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। পৃথিবীতে মানুষ বসবাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো জলবায়ু। মানুষের নিদারুন উন্নয়নের অত্যাচারিত হয়ে জলবায়ুর নীতিবাচক প্রভাব শুরু হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের একটি বড় সমস্যা হলো বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি। সারা বিশ্ব এখন জলবায়ু পরিবর্তনে জন্য উদ্বেগ জনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের এই ক্রমাগত উন্নয়ন প্রকৃতিকে করেছে ক্রমানিত ক্ষতি। ব্যাপক হারে জীবাশ্ম জালানী ব্যবহার , বনাঞ্চল ধ্বংস, কলকারখানার কালো ধোঁয়া, জনসংখ্যা বৃদ্ধি প্রকৃতির ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন প্রভাবের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকায় বাংলাদেশ অন্যতম।
আবহাওয়া ও জলবায়ু
পৃথিবীতে অঞ্চল ভেদে আবহাওয়া ও জলবায়ু আলাদা হয়ে থাকে। কোন নির্দিষ্ট এলাকার তাপমাত্রা, বায়ু প্রবাহ, ভূপ্রকৃতি, বৃষ্টিপাত অন্য স্থান বা এলাকা থেকে আলাদা হয়ে থাকে। আবহাওয়া ও জলবায়ু সম্পর্কে না জানতে পারলে এর সঠিক বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়। আবহাওয়া বলতে বুঝায় কোন নির্দিষ্ট স্থানের স্বল্প সময়ের বায়ু, বৃষ্টিপাত ইত্যাদির গড় অবস্থাকে আবহাওয়া বলে থাকে। জলবায়ু হলো আবহাওয়ার দীর্ঘস্থায়ী রূপকে বুঝানো হয়। কোন স্থানের ত্রিশ বছরের বেশি সময়ের বায়ু, তাপ, বৃষ্টিপাত গড় করে যখন হিসাব করা হয় তখন তাকে জলবায়ু বলা হয়। সংক্ষেপে বলতে গেলে আবহাওয়া পরিবেশের সংক্ষিপ্ত রূপ। আর জলবায়ু হলো পরিবেশের দীর্ঘস্থায়ী রুপ। আবহাওয়া ও জলবায়ু দেশের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে। আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তন মানুষের দ্বারায় নিয়ন্ত্রন হয়ে থাকে। আবহাওয়া ও জলবায়ুর ক্ষতিসাধন আমাদের দ্বারায় হয়। বর্তমানে প্রত্যেকটি দেশ আবহাওয়া ও জলবায়ু বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখে আসছে । পুরো বিশ্ব আজ আবহাওয়া ও জলবায়ু ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের অনেক ক্ষতি সাধন হয়। ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাস বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল গুলোতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উপকূলীয় জনপদের মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। তাদের বাড়িঘর ছন, টিন, ঘড়, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাস হওয়ার কারণে নদী ভাঙ্গন, বন্যা, খরা, জলোচ্ছাস ইত্যাদি কারণে বাড়ি ঘর ভাঙতে থাকে। তাদের দুঃখ-দুর্দশা লেগেই থাকে। বাংলাদেশের উপকূলীয় ও বন্যা কবলিত অঞ্চল গুলো হল কুড়িগ্রাম, জামালপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, সিলেট, লালমনিরহাট, বান্দরবান, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, কক্সবাজার, নোয়াখালী, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর ইত্যাদি জলবায়ুর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে।
জলবায়ু পরিবর্তন প্রাকৃতিক কিছু প্রক্রিয়ার উপর পরিবর্তন হয়ে থাকে। জলবায়ু পরিবর্তনে অভ্যন্তরীন ও বাহ্যিক প্রভাব বিস্তার করে থাকে। জলবায়ুর পরিবর্তনের কিছু উল্লেখ্যযোগ্য দিক হলো সূর্যের তাপ, গ্রিন হাউস,গ্যাস নিঃসরনের ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এতে জলবায়ুর উপর মারাত্বক প্রভাব পড়ে থাকে। আমাদের কিছু মানবসৃষ্ট কারনে জলবায়ুর ক্ষতিসাধন হয়ে আসছে। অধিক জনসংখ্যার প্রভাব পৃথিবীতে আজ বিভিন্ন সমস্যার ছড়িয়ে পড়ছে। তাই বলা যায় জলবায়ু পরিবর্তন শুধু প্রাকৃতিক কারনেই নয় মানবসৃষ্ট কারনেও জলবায়ু পরিবর্তন হয়।
পৃথিবীতে আমরা নিজেদের বসবাসের জন্য গাছ-পালা কেটে উজার করে দিচ্ছি ফলে বিল, নদী ইত্যাদি ভরাট করে বড় বড় দালান নির্মান করছি। ফলে পৃথিবীর চলমান গতিতে আমরা বাঁধা সৃষ্টি করছি। বৃষ্টি আমাদের পৃথিবীতে জীব-বৈচিত্রের জন্য আর্শীবাদ স্বরূপ। সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে বৃষ্টপিাত অনকে কমে গেছে। মৌসুমী বৃষ্টিপাত চক্র দূর্বল হয়ে গেছে। কম বৃষ্টিপাতের কারনে পরিবেশ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
পৃথিবীর ক্ষতিসাধন করার জন্য আজ আমরা নিজেরাই বিপদ ডেকে এনেছি। দিন দিন বৃষ্টিপাত কমে যাচ্ছে। সময়মত বন্যা ও বৃষ্টি কিছুই হচ্ছে না। আমাদের ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। আমরা নিজেদের প্রয়োজনে গাছ-পালা কেটে মরু করে ফেলছি। দেশে পানির অভাবে খরা দেখা দিয়েছে।
প্রাকৃতিক দূর্যোগ বৃদ্ধিঃ
জলবায়ু পরিবর্তনের একটি বড় বিপর্যয় হলো সমুদ্র স্তরের উচ্চতা বৃদ্ধি। পৃথিবীর তাপমাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফলে মেরু অঞ্চলেল বরফ গলে যাচ্ছে দিনের পর দিন। মেরু অঞ্চলের বরফ গলার কারনে সমুদ্র পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমুদ্রের পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে নিম্ন অঞ্চল গুলো পানির মধ্যে তলিয়ে যাবে। এতে দেখা যায় বেশির ভাগ উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের বেশি ক্ষতি হবে।
সমুদ্রে পানি বৃদ্ধি হওয়ার কারনে বিভিন্ন স্তরে ও উচু-নিচু জায়গায় লবনাক্ত পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। লবনাক্ত পানি বৃদ্ধির কারনে সুপেয় পানির অভাব দেখা দিয়েছে। ভূ-গর্ভস্থ পানিতে দিন দিন লবনাক্ততা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে পানি পান করার অযোগ্য হয়ে পড়ছে। জলবায়ু যত পরিবর্তন হবে লবনাক্ত পানির পরিমান দিন দিন বাড়তে থাকবে।
জলবায়ু পরিবর্তন হওয়ার কারনে কৃষি উৎপাদন অনেকাংশে কমে গেছে। কৃষি উৎপাদনকৃত জমিতে লবনাক্ততার পরিমান বৃদ্ধি ও কৃষি উৎপাদনের জন্য পানির সর্ব ব্যবহারে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। জমিতে পানির অভাবে ফসল ঠিক ভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। ফলে কৃষি ফলন আশাস্বরুপ পাওয়া যাচ্ছে না। কৃষিতে সঠিক সময়ে পানি সরবরাহ না করলে ফসল ঠিক ভাবে হয় না।
নদী ভাঙ্গনঃ
জলবায়ুর পরিবর্তনের একটি নীতিবাচক দিক হলো নদী ভাঙ্গন। সমুদ্রের পানি বৃদ্ধি এবং পানির তীব্রতা বেশি হওয়ার কারনে নদী ভাঙ্গন দেখা দেয়। বর্ষাকালে উজানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ার কারনে নদীর পানি বেড়ে যায় এবং প্রচন্ড গতিতে সমুদ্রের দিকে ধাপতি হয়। এতে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচুর নদী ভাঙ্গন দেখা দেয়। অতিরিক্ত ভাঙ্গন হওয়ার ফলে মানুষের ফসল, বসতবাড়ি সব বলিীন হয়ে যাচ্ছে পানির কারনে।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মানুষের জীবিকার উৎস ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু ক্ষতি সাধন হওয়ার কারনে বায়ু, পানি, পরিবেশ সব মানুষের জন্য প্রতিকূল হয়ে দাড়িয়েছে। লবনাক্ত পানির জন্য জমিতে ঠিকভাবে ফসল হচ্ছে না। পানির লবনাক্ত তার জন্য সুপেয় পানির অভাব দেখা দিয়েছে। গাছ-পালা, পাহাড়-পর্বত কেটে ফেলার জন্য আমাদের প্রাকৃতিক উৎস থেকে জীবিকা নির্বাহ হারিয়ে ফেলেছি। আমরা আমাদের হাতেই নিজেদের জীবিকা ধ্বংস করেছি। প্রাকৃতিক ভাবে ফল, শস্য, মাছ এর ফলন কমে গেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে পরিবেশ এর ক্ষতি দিন দিন বেড়েই চলছে। মৎস্য সম্পদ এখন ক্ষতির সম্মুখিন হয়ে দাড়িয়েছে। পানিতে লবনাক্ততার বেড়ে যাওয়ার কারনে মিঠা পানির মাছ কমে যাচ্ছে। বিষাক্ত পানিতে মাছের ডিম থেকে বাচ্চা ফুটানো সম্ভব হচ্ছে না। এতে মাছের উৎপাদন কমে যাচ্ছে। মাছের প্রজনন এর জন্য পানির যে গুনাগুন থাকা দরকার তা পানিতে না থাকার কারনে মাছের বৃদ্ধি কমে যাচ্ছে এবং মাছ মারা যাচ্ছে বিষাক্ত পানির জন্য।
ভূমিকম্প বৃদ্ধিঃ
জলবায়ু পরিবর্তনের এর বড় বিপর্যয় হলো ভূমিকম্পন বৃদ্ধি। আমরা পৃথিবীকে বসবাস অযোগ্য করে ফেলেছি। আমাদরে বাসস্থান, কলকারখানা ইত্যাদির জন্য মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পাহাড়-পবর্ত কেটে বাসস্থান নির্মান করছি। মাটি খুড়ে বড় দালান নির্মান করছি। মাটির ক্ষয় বাড়ছে ও শক্তি কমে যাচ্ছে। এতে ভূমিকম্পন দেখা দিচ্ছে অধিক হারে। বড় বড় ভূমিকম্পন বিভিন্ন দেশে দেখা যাচ্ছে।
জীব-বৈচিত্র্য ধ্বংসঃ
পৃথিবীতে বসবাসের পর থেকে প্রকৃতির তার আপন মনে মানুষের সহযোগীতা করে আসছে। প্রকৃতির উপর ভর করে আমরা সামনের দিকে অগ্রসর হয়েছি। কিন্তু প্রকৃতির এই প্রতিদান আমরা ভুলে প্রকৃতির উপর চালিয়েছি নির্মম অত্যাচার। নিজের প্রয়োজনে বন-জঙ্গল, পাহাড়-পর্বত কেটে উজার করে দিচ্ছি। এতে বনাঞ্চল পাহাড় কাটার জন্য জীব বৈচিত্র্য আজ ধ্বংসের মুখে পতিত হয়েছে।
বন্যা ও খড়া বৃদ্ধিঃ
জলবায়ুর কারনে দেশে বন্যা ও খরা বেড়েছে। পৃথিবীর তাপমাত্রা অধিক হওয়ার কারনে বরফ গলে যাচ্ছে এতে সমুদ্রের পানি বেড়ে যাওয়ার নিম্নে অঞ্চল গুলোতে পানি ডুকে পড়েছে এবং বন্যায় ডুবে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশে খাদ্যদ্রব্য ও সুপেয় পানির জন্য খরা দেখা দিয়েছে। এতে মানুষ খাদ্য সংকটে ভুগছে। জলবায়ু পরিবর্তনে অধিক বন্যা ও খরা দেখা দিয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের জলবায়ুর জন্য অনেক ক্ষতি সাধন হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তন প্রত্যেকটি দেশের জন্য বিপদ হয়ে দাড়িয়েছে। বাংলাদেশ সরকার জলবায়ু পরিবর্তনে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশের এনজিও সংস্থা গুলো জলবায়ু নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। পাথওয়ে বাংলাদেশের একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। যারা জলবায়ু নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। পাথওয়ে জলবায়ু রক্ষায় বিভিন্ন কর্মসূচি, সভা-সেমিনার বাস্তবায়ন করে থাকে। পাথওয়ে বিভিন্ন স্থানে বর্জ্য অপসারণ নিয়ে কাজ করে। সঠিক স্থানে রাখার নির্দেশনা প্রদান এবং যানবাহনের কালো ধোঁয়ার ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে। পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন স্থানে গাছের চারা রোপণ ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি গ্রহণ করে। দেশে বর্তমানে অতিরিক্ত মাত্রায় প্লাস্টিক ব্যবহার বাড়ছে। পাথওয়ে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবহারে মানুষ ও প্রকৃতির যে ক্ষতি সাধন হচ্ছে তা সম্পর্কে সভা-সেমিনারের মাধ্যমে তুলে ধরেছে। পরিবেশকে কিভাবে সুন্দর ও বসবাসযোগ্য করে গড়ে তোলা য়ায় তা নিয়ে কাজ করছে পাথওয়ে।
জলবায়ু পরিবর্তন রোধে করণীয়:
# পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এমন উন্নয়ন থেকে বিরত থাকতে হবে।
# নদীর নাব্যতা বাড়াতে হবে, বিল, জলশয় আরো সৃষ্টি করতে হবে।
# ব্যাপক হারে বৃক্ষরোপন কর্মসূূচি গ্রহণ করতে হবে।
# বনাঞ্চল এর পরিমান বাড়াতে হবে।
# ক্ষতিকর গ্যাসের ব্যবহার কমাতে হবে।
# কলকারখানা ও যানবাহনের কালো ধোঁয়ার নিঃসরন কমাতে হবে।
# মানুষ্য সৃষ্টি বর্জ্য ও কলকারখানার বর্জ্য সঠিক ভাবে পরিশোধন করতে হবে।
# অপ্রয়োজনে বৃক্ষনিধন কমাতে হবে।
# পরিবেশ বান্ধব এবং নবায়নযোগ্য জালানির ব্যবহার করতে হবে।
# বিশ্বের সামগ্রিক ভূমি ব্যবহারে পরিবেশ সম্মত করা।
# পরিকল্পিত নগরায়ন ও শিল্পায়ন নিশ্চিত করা।
# পরিবেশ সহায়ক জালানির ব্যবহার বাড়াতে হবে।
# জলবায়ু রক্ষায় সবাই মিলে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে এবং সচেতন করতে হবে।