PATHWAY

News & Events

অনলাইনে বিআরটিএ স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন ও প্রাপ্তির প্রক্রিয়া | How to apply for Brta Smartcard Learners Driving License Online

অনলাইনে বিআরটিএ স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন ও প্রাপ্তির প্রক্রিয়া | How to apply for Brta Smartcard Learners Driving License Online

অনলাইনে বিআরটিএ স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন ও প্রাপ্তির প্রক্রিয়া | How to apply for Brta Smartcard Learners Driving License Online

বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving License in Bangladesh):

বাংলাদেশ রোড ট্রাসপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) কর্তৃক বাংলাদেশের জাতীয় ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রাথমিক বিবরন সমূহ। বাংলাদেশ সরকার ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত আইন প্রয়োগ করেছেন। এই আইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া কেউ গাড়ি চালাতে পারবেনা। কয়েকদিন আগে অবৈধ ভাবে গাড়ি চালানোর হার বেড়ে গিয়েছিল। আজকাল কর্তৃপক্ষ কঠোর হয়েছে বলে তার হার দিন দিন কমছে। বর্তমান সময়ে সরকার ট্রাফিক আইনগুলি সম্পর্কে আন্তরিক হয়ে উঠেছে। সরকার ট্রাফিক আইন গুলি সম্পর্কে সচেতন করার ফলে জনগন এখন ট্রাফিক আইনগুলি জানতে এবং মেনে চলার দিকে মনোনিবেশ করেছে। কারন ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ী চালালে সড়ক ব্যবহার বিধির আইন (ধারা ৪ এবং ৫)বিধান অনুয়ায়ী ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনধিক ৬ মাসের কারাদন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। এই সচেতনতার অগ্রগতির সাথে সাথে জাতীয় ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তিতে আরও সুসংহত হচ্ছে। যথাযথ ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত যে কোন ধরনের মোটর গাড়ি চালানো অবৈধ। বর্তমান সরকার আইন গুলোর সুষ্ঠ প্রয়োগ করার ফলে বিআরটিএ থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বেশ সহজতর হয়েছে। লাইসেন্স এর পুরো প্রক্রিয়াটি মাত্র তিন স্তরে বিভক্ত। লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা (ফিল্ড টেস্ট)। ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে একজনকে অবশ্যই এসকল পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে। 

অনলাইনে বিআরটিএ স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন ও প্রাপ্তির প্রক্রিয়া | How to apply for Brta Smartcard Learners Driving License Online



 

বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার প্রক্রিয়া-

 

 

বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর গুরুত্ত-

বাংলাদেশের গণপরিবহন আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে। তারপরও সবসময় গণপরিবহনে যাতায়াত করে সবাই স্বাচ্ছন্দবোধ করেন না। তাই অনেকেই ব্যক্তিগত পরিবহন ব্যবহার করেন । কেউ ভাড়ায় চালিত গাড়ি চালিয়ে জীবনযাপন করেন আবার কেউ কোন কোম্পানির গাড়ি চালান। আবার যদি আপনি একটি মোটরগাড়ীর মালিক হন এবং নিজের গাড়ি চালাতে চান তাহলেও আপনাকে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহন করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কিছু তাৎপর্য রয়েছে তা হলো –  এটি আপনার পরিচিতি বহন করে।  এটি আপনাকে সনাক্তকরনের সাথে সংযুক্ত। ড্রাইভিং লাইসেন্স ভোটার আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট এর মতো আপনার সনাক্তকরনে এক অনন্য ডকুমেন্ট । 

 

ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সঃ

গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অনলাইনে এই লিংকে গিয়ে (bsp.brta.gov.bd) আবেদন করতে হবে। গ্রাহককে তার স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানা (প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমাণদিসহ) বিআরটিএ’র যে সার্কেলের আওতাভূক্ত তাকে সেই সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সার্কেল অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে একটি শিক্ষানবিস বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবে যা দিয়ে আবেদনকারী ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে। এসময় প্রার্থীকে তাঁর লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর এবং অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে।

 

লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজণীয় কাগজপত্রঃ

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।  মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের ফর্মের জন্য  এখানে ক্লিক করুন 

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/ জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/- টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/- টাকা বিআরটিএ’র নির্ধারিত 

     ব্যাংকে (ব্যাংক এর তালিকা www.brta.gov.bd -তে পাওয়া যাবে) জমাদানের রশিদ।

৫। সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

 

লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফী প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।গ্রাহকের বায়োমেট্রিক (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করতে হবে। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়।

 

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/ জন্ম সনদ/ পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী (পেশাদার-১৬৮০/- টাকা ও অপেশাদার-২৫৪২/- টাকা) বিআরটিএ’র 

     নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন।

৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

 

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রকৃতিঃ



পেশাদার হালকা মোটরযানের ওজন ২৫০০ কেজি-এর নিচে) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে।

পেশাদার মধ্যম  মোটরযানের ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৩ বছর হতে হবে এবং পেশাদার হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর হতে হবে।

পেশাদার ভারী (মোটরযানের ওজন ৬৫০০ কেজি বেশী) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৬ বছর হতে হবে এবং পেশাদার মধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩  (তিন) বছর  হতে হবে।

 

[বি:দ্র: পেশাদার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে প্রথমে হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে এর ন্যূনতম ০৩ (তিন) বছর পর তিনি পেশাদার মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর পর ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।]

 

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ণ প্রক্রিয়াঃ

(ক) অপেশাদার: গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগহজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্টিক (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(খ) পেশাদার: পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ) 


জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/ জন্ম সনদ/ পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন।

৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট ও ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।

 

ডুপ্লিকেট লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়াঃ

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে লাইসেন্সধারীকে- নি¤œবর্ণিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করিতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। জিডি কপি ও ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স।

৩। নির্ধারিত ফী (হাই সিকিউরিউটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ৮৭৫/- টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।

৪। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।


প্রথমে শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (License) পাওয়ার পর সাধারনত তিন মাসের মধ্যে নির্ধারিত তারিখে লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে হয়। এই তিনটি পরীক্ষায় যে কোন একটিতে অকৃতকার্য হলে লাইসেন্স দেয়া হয় না।

ব্যবহারিক পরীক্ষা সাধারনত পাঁচটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়-

১) লিখিত পরীক্ষা
২) মৌখিক পরীক্ষা
৩) জিগজাগ টেষ্ট (Zigzag Test)
৪) র‍্যাম টেষ্ট (Ramp Test)
৫) রোড টেষ্ট (Road Test)

                                                                              driving school: brta road traffic signs: zig zag

লিখিত পরীক্ষাঃ লিখিত পরীক্ষায় সাধারণত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন থাকে যাতে স্বল্প কথায় উত্তর দিতে হয়। উত্তর দেয়ার জন্য প্রত্যেক প্রশ্নের নিচেই ফাঁকা জায়গা থাকে এবং এখানেই প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। এছাড়া সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন, সত্য মিথ্যা ও শূন্যস্থান পূরণ থাকবে। লিখিত পরীক্ষায় ২৫-৩০ মিনিট সময় দেয়া হয় এবং শতকরা ৬০% নম্বর পেলে উত্তীর্ণ হওয়া যায়।

 

মৌখিক পরীক্ষাঃ ট্রাফিক সাইন, ট্রাফিক নিয়মাবলী এবং মোটরযান ও ইহার ইঞ্জিন সংক্রান্ত প্রাথমিক জ্ঞান আছে কিনা তদুপরি বয়স ও শারীরিক দিক হতে উপযুক্ত কিনা এসব বিষয়ে মৌখিক প্রশ্ন করা হয়।

জিগজাগ (Zig-Zag) টেষ্ট:
 

এখানে AB=CD=EF=GH=IJ=KL [গাড়ীর প্রস্থের দেড়গুন]

এবং BD=DE=EH=HI=IK [গাড়ীর দৈর্ঘ্যরে দেড়গুন]

চালক প্রথমে AB প্রান্ত হতে গাড়ী ষ্টার্ট করে IJ-LK প্রান্তে পৌঁছাবে এবং ও স্থানে পার্ক করবে। পুনরায় পিছনের দিকে উল্লেখিত রুটে ঈউ এবং অই প্রান্তে পৌঁছাবে। যদি আসা যাওয়ার মাঝে কোন পতাকার/খুঁটির সাথে ধাক্কা লাগে বা পতাকা/খুঁটি পড়ে যায় তাহলে অকৃতকার্য বলে গন্য হবে। আর যদি কোন পতাকার/খুটির সাথে ধাক্কা না লাগে বা পড়ে না যায় তাহলে কৃতকার্য বলে গন্য হবে।

 

র‍্যাম্প (Ramp) টেষ্ট

এই জায়গায় গাড়ি থামবে  
                                                         ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সঃ driving school brta road traffic signs ramp test brta
                   

জিগজাগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর র‍্যাম্প টেষ্ট দিতে হয়। সাধারনতঃ X প্রান্ত হতে শুরু করে তীর চিহ্নিত ১নং স্থানে থামাতে হবে এবং প্রয়োজনে পরীক্ষকের নির্দেশ মোতাবেক ইঞ্জিন বন্ধ করবে। পূনরায় ইঞ্জিন চালু করে পরীক্ষকের নির্দেশ মোতাবেক ১নং ঢাল (Slope) হতে ১নং গিয়ার লাগিয়ে উপরে উঠতে হবে। গাড়ী উপরে তোলার সময় যদি ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায় বা গাড়ী নীচের দিকে নেমে আসে তাহলে পরীক্ষার্থী অকৃতকার্য বলে গন্য হবে অথবা র‍্যাম্পের কোন পাশে যদি গাড়ীর বডির সাথে ধাক্কা লাগে তাহলেও চালক অকৃতকার্য বলে গন্য হবে। অতএব এভাবে X প্রান্ত হতে Y প্রান্তে পরিক্ষকের নির্দেশ মোতাবেক আসবে।


  রোড (Road) টেষ্ট:

জিগজাগ ও র‍্যাম্প টেষ্টে উত্তীর্ণ হবার পর রোড টেষ্ট দিতে হয়। পরীক্ষকের নির্দেশ মোতাবেক জরুরী ও স্বাভাবিক অবস্থায় গাড়ী থামিয়ে দেখাতে হবে এবং ওভারটেকিং ও পাসিং ইত্যাদি নিয়মকানুন ছাড়াও রাস্তায় গাড়ী চালানোর বিভিন্ন নিয়ম ও সংকেত পরীক্ষককে দেখাতে হবে।

যেমন-

১। গাড়ীকে সঠিক ভাবে মার্চ করানো।

২। গিয়ার পরিবর্তন করা এবং বিভিন্ন গিয়ারে গাড়ী চালানো।

৩। রিয়ার ভিউ মিরর এর সাহায্যে পিছনের দিকে গাড়ী চালানো ইত্যাদি।


Pathway Driving Training School


 ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving License)


ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত ড্রাইভিং করা বে-আইনী এবং দন্ডনীয় অপরাধ।

১) লাইসেন্সের প্রকারভেদ (ড্রাইভিং অনুযায়ী):

ক) শিক্ষানবীশ লাইসেন্স (Learner License)

খ) পেশাদার লাইসেন্স (Professional License) লাইসেন্স নম্বর এর রং লাল হবে

গ) অপেশাদার লাইসেন্স (Non-Professional License) লাইসেন্স নম্বর এর রং সবুজ হবে

ঘ) পিএসভি লাইসেন্স (Public Service Vehicle License) (P)

ঙ) ইনষ্ট্রাক্টর লাইসেন্স (Instructor License)

 

২) লাইসেন্সের প্রকারভেদ (যানবাহন অনুযায়ী):

ক) মোটর সাইকেল লাইসেন্স (C)

খ) মোটর/রিক্সা/অটো-টেম্পু লাইসেন্স (T)

গ) হালকা যান/জীপ/মাইক্রোবাস লাইসেন্স (অনধিক ১২ আসন) (L)

ঘ) মধ্যম মানের মোটরযান লাইসেন্স (M)

ঙ) ভারী মানের মোটরযান লাইসেন্স (H)

চ) ট্রাক্টর/বিশেষ শ্রেণী লাইসেন্স। (X)

 

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতাঃ

পেশাদার লাইসেন্সের জন্য বয়স কমপক্ষে ২০ বৎসর এবং অ-পেশাদার লাইসেন্সের জন্য কমপক্ষে ১৮ বৎসর হতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনকারীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণী পাশ।  মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।

১। কাউন্সিলর অথবা চেয়ারম্যান কর্তৃক নাগরিকত্ব সনদপত্র
২। রক্তের গ্রুপ
৩। মেডিকেল সার্টিফিকেট / রিপোর্ট মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের ফর্মের জন্য  এখানে ক্লিক করুন ]
৪। পরীক্ষায় পাশ করার পর পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন (পেশাদার চালকের জন্য অবশ্যই প্রযোজ্য)
৫। নিজের নাম, পিতার নাম, মাতার নাম
৬। বিআরটিএ কর্তৃক দেয়া নির্ধারিত ফরমে বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ ও স্বাক্ষর। 

 

নিম্ন লিখিত ব্যক্তিগণ লাইসেন্স প্রাপ্তির অযোগ্য-

১) মৃগী রোগী, উন্মাদ, হৃদরোগী।

২) একই আকারের অন্য কোন চিহ্নের পার্থক্য নিরুপনে ব্যর্থ হলে।

৩) রাতকানা, তৎক্ষনাৎ ভাবে লাল ও সবুজ রং চিনতে না পারা।

৪) বধিরতা, কুষ্ঠ রোগী,

৫) বাহু ও পা চলাচলের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা,

৬) অতিরিক্ত মদ্যপান,

৭) দক্ষতা পরীক্ষায় পাশ না করা,

৮) সঠিক আবেদন ও ফিস প্রদান না করা।




Help Link:
Link 1: ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র 
Link 2: বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার এমসিকিউ পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর 
Link3BRTA Driving license smart card check online Bangladesh



Thanks for reading our blog post. 

Pathway Driving Training School 

48/3, BRTC Staff Quater Market,
Senpara Parbata, Kafrul,
Mirpur-13, Dhaka-1216, Bangladesh
Phone: +88 02 58053743
Mobile: +88 018 7072 1163
E-mail: This email address is being protected from spambots. You need JavaScript enabled to view it. 
Facebook: https://www.facebook.com/PathwayDrivingTrainingSchool
Web: https://www.pathwaybd.org/driving-school-in-dhaka  

Related Articles

About Pathway

Pathway is the best Charity, Non-profit and volunteer organization in Bangladesh. It’s situated and head office is at Mirpur, Dhaka. Pathway always stands with the helpless people affected by various natural calamities. Mainly Pathway is a humanitarian organization dedicated to children, women, and third gender development in Bangladesh.  Pathway is approved and listed by the NGO Affairs Bureau Bangladesh. Registration No: 0778

Office Schedule

Saturday     10:00AM - 5:30PM
Sunday     10:00AM - 5:30PM
Monday     10:00AM - 5:30PM
Tuesday     10:00AM - 5:30PM
Wednesday     10:00AM - 5:30PM
Thursday     10:00AM - 5:30PM
Friday     Closed

List of Holidays

Office Address

House 02, Road 06, Senpara Parbata, Kafrul,
Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh
Phone: +88 02 58053743
Mobile: +88 01321 232980
E-mail: info@pathwaybd.org
Web: www.pathwaybd.org
Web: www.ajkerprosongo.com
Follow us on

Search